১. ইফতারে বেশি সময় নেওয়া হয়। ফলে সঠিক সময়ে মাগরিবের নামাজ আদায় করা হয় না।
২. তারাবির নামাজের তেলাওয়াত দ্রুত পড়া হয়। অথচ হাদিসে মাঝারি গতিতে তেলাওয়াতের জন্য বলা হয়েছে।
৩. লাইলাতুল কদর অনেকে রমজানের ২৭ তারিখ রাতকেই মনে করে। অথচ বিশ তারিখের পর প্রত্যেক বেজোড় রাতেই শবে কদরকে ইবাদতের মাধ্যমে অন্বেষণের জন্য বলা হয়েছে। কোরআন হাদিসে এ রাতটির সঠিক তারিখ উল্লেখ করা হয়নি।
৪. রমজানে সংযমের জন্য বলা হয়েছে। ফলে আমরা শুধুমাত্র ক্ষুধার্ত থাকাকেই সংযম মনে করি। গুনাহ থেকে বিরত থাকি না।
৫. সারারাত জেগে থেকে, সেহরি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। ফলে ফজরের নামাজ পড়া হয় না।
৬. রমজানে যাকাত দেওয়ার ক্ষেত্রে সম্পদের হিসাব করে দিই না।
৭. অন্যান্য মাসের মত রমজানেও রোজা রেখে মিথ্যা কথা বলে থাকি।
৮. গালমন্দ ও অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করে থাকি।
৯. সিনেমা ও অশ্লীল গান বাজনাও শুনে থাকি।
১০. অশ্লীল ম্যাগাজিন পড়ে থাকি।
১১. ইন্টারনেটের অশ্লীল সাইটগুলো দেখে থাকি।
১২. অপচয় করে থাকি।
১৩. জাঁকজমক ইফতার ও সেহরির আয়োজন করতে যেয়ে আমল ইবাদত থেকে বিরত থাকি।
১৪. রমজানের শেষদিকে কেনাকাটায় ব্যস্ত থাকি।
১৫. রমজানে আমরা নাইট ক্রিকেট খেলে থাকি।
১৬. মধ্যপ্রাচ্যে দিনের বেলা দোকানপাট বন্ধ রেখে রাতের বেলা খোলে। ফলে ক্রেতাদেরও আমলে বিঘ্ন ঘটে দোকানদারদেরও।
অনুগ্রহ করে সওয়াবের নিয়তে শেয়ার করুন।